কুমিল্লা নগরীর মেডিকেল সেন্টার টাওয়ার হাসপাতাল সংলগ্ন রামঘাটলা
এলাকায় ইনান মেডিসিন পয়েন্ট ফার্মেসীতে ৬০ টাকার সরকারি স্যালাইন
৩ হাজার টাকায় বিক্রি করার অ’ভিযোগ পাওয়া গেছে।




শনিবার রাত ১০ টায় নিউজ টুয়েন্টিফোরের কুমিল্লা প্রতিনিধি সাংবাদিক
হুমায়ুন কবির জীবন ফেসবুকে এই নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করে।
তখন প্রশা’সনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।




পরবর্তীতে এক ঘন্টার মধ্যে জে’লা প্রশা’সনের সহকারী কমিশনার
নির্বাহী ম্যা’জিস্ট্রেট অমিত দও এসে অ’ভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ইনান
মেডিসিন পয়েন্টকে ৪০ হাজার টাকা জ’রিমানা করে।




ভোক্তভোগী গাড়ি চালক জাকির বলেন, আমার মা টাওয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ সময় স্যালাইনের নিতে আসলে ইনান মেডিসিন পয়েন্ট আমার কাছ থেকে
স্যালাইন দাম ৩ হাজার টাকা রাখে।




হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারি এটার দাম ৬০-৭০ টাকা। পরবর্তীতে
দাম বেশি রাখার কারণ জানতে চাইলে ফার্মেসীর ক’র্মচারীরা আমাকে
মা’রধর করতে এগিয়ে আসে।




পরবর্তীতে উপায় না পেয়ে আমি সাংবাদিক জীবনকে ভাইকে কল দিয়ে
বিষয়টি জানালে তিনি ছুটে এসে তাৎক্ষণিক ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে ।
নিউজ টুয়েন্টিফোরের কুমিল্লা প্রতিনিধি সাংবাদিক হুমায়ুন কবির জীবন বলেন,




বর্তমানে পরিস্থিতি মানুষ এমনেই খুবই ক’ষ্ট আছে। খবর পেয়ে ছুটে
এসে এমন অ’ভিযোগ শুনে রীতিমতো আমি অবাক হই।
তাই তাৎক্ষণিক ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করি। এসময় কুমিল্লা জে’লা




প্রশা’সক আবুল ফজল মীর মহোদয়ের নজরে আসলে তিনি তাৎক্ষণিক
ম্যা’জিস্ট্যাট পাঠিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করে ।
তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমি জে’লা প্রশা’সন এবং জে’লা




পু’লিশকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম ফেসবুকে ছ’ড়িয়ে পড়লে তোলপাড় শুরু হয়।
জে’লা প্রশা’সনের সহকারী কমিশনার নির্বাহী ম্যা’জিস্ট্রেট অমিত দও বলেন,




জে’লা প্রশসকের নি’র্দেশে অ’ভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সাথে সাথে ঘটনা স্থলে আসি।
এসে দেখি এই ফার্মেসী একটি সরকারি স্যালাইন খুবই উচ্চ মূল্যে বিক্রি করেছে।
ত’দন্তে আমরা সত্যতা পেয়েছি। তাই তাকে ৪০ হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয়েছে।
অনাদায়ে তাকে বিনাশ্র’ম ৫ দিনের সা’জা দেওয়া হবে।



