ধেয়ে আসছে ঝ’ড় – ঢাকাসহ দেশের নয়টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে
অস্থায়ীভাবে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝ’ড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ-হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।




এছাড়া আজ দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই বৃ’ষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বুধবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের
পূর্বাভাসে এ তথ্য জা’নিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।পূর্বাভাসে বলা হয়,




টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী
ও কুমিল্লা অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায়
৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থা’য়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।




এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ- হুঁ’শিয়ারি সংকেত সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে,
আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অ’স্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। বিদ্যুৎ চ’মকানোর
সাথে বৃষ্টি/ব’জ্র’বৃষ্টিসহ অ’স্থায়ীভাবে দমকা/ঝ’ড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
দক্ষিণ-পশ্চিম/ দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস
প্রবাহিত হতে পারে, যা অস্থা’য়ীভাবে দ’মকা আ’কারে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার




অথবা তার চেয়ে বেশি বেগে প্রবাহিত হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে
বুধবার রাজধানীর সড়ক ও ঢাকার সঙ্গে সংযোগকারী বিভিন্ন মহাসড়কের প্রবেশ
পথে চোখে পড়ার মতো যানবাহন লক্ষ্য করা গেছে।




রাজধানীর অনেক জায়গায়ই মৃদু যানজট দেখা গেছে।
এছাড়া গাড়ি সামাল দিতে ট্রাফিক পু’লিশেরও ব্যস্ততা বেড়েছে।
নগরের আব্দুল্লাহপুর, গাবতলী ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় দেখা গেছে, গাড়ির প্রচুর চাপ।




কার, হাইয়েস মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও লেগুনা
করেই ঢাকায় প্রবেশ করছে মানুষ। সেই গাড়ির ভেতরে শারীরিক দূরত্ব
মানার কোনো বালাই নেই। গাদাগাদি করে যাত্রী নিয়ে আসছে এসব যানবাহন।




অনায়াসে রাজধানীতে প্রবেশ করছে প্রচুর মানুষ।
শুধু বাস ছাড়া সব গাড়ি চলছে সড়কে। প্রতি মুহূর্তে সারি সারি গাড়ি লাইন
ধরে প্রবেশ করছে। সেইসঙ্গে ঢাকা থেকে বের হচ্ছেও প্রচুর গাড়ি।




এছাড়া মোটরসাইকেল করে প্রচুর যাত্রী আসছে নগরে। সিএনজি অটোরিকশার
স্ট্যান্ডগুলোও সচল রয়েছে। অটোরিকশার চালকরা যাত্রী নিয়ে নানা জায়গায় যাচ্ছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুরে দায়িত্বরত পু’লিশ কর্মক’র্তারা বাংলানিউজকে জানান,




গাড়ির চাপ সামালে হিমশিম খেতে হচ্ছে। মানুষ শারীরিক দূরত্ব মানছে না।
নানা অজুহাত দেখিয়ে গাদাগাদি করে পরিবহন করছে গাড়িগুলো।
সাইফ নামের মাইক্রোবাসের একজন যাত্রী বলেন, পরিবারের সদস্য অ’সুস্থ,




তাই তিনি ঢাকায় আসছেন।গাদাগাদি করে যাত্রী নিয়েছেন কেন জানতে চাইলে
মাইক্রোবাসের চালক শফি সরি বলে শট’কে পড়েন।ঢাকায় যত মানুষের
আনাগোনা বাড়ছে, ততটাই ঝুঁ’কি বাড়ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।



