জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ নামাজের জন্য পুনরায় খুলে দেয়ার নির্দেশ
দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। প্রায় দুই মাস সম্পূর্ণ বন্ধ থাকার পরে আবার খুলে দেয়া হচ্ছে মসজিদটি।
নভেল ক’রোনা;ভাইরাস ছড়িয়ে পড়াকে সী’মাবদ্ধ করতে মসজিদটি ব’ন্ধ রাখা হয়েছিল।




আগামী সপ্তাহে মসজিদটি নামাজের জন্য আবার উ’ন্মুক্ত হবে।
ক’রোনা ম’হামা’রিকে রুখতে জরুরি ভিত্তিতে মসজিদটি বন্ধ রাখার সি’দ্ধান্ত নেয়া হয়।
বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের মতো করোনা সং’ক্র’মণ হ্রাস করতেেই এ ব্যবস্থা নেয়া হয়।




এদিকে, ইসরায়েলে আজ পর্যন্ত ১৬ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি লোক ক’রোনা’য়
সংক্রামিত হয়েছেন এবং ২৭৮ জন মা’রা গেছেন।
পশ্চিম তীর এবং গা’জায় ৩৯১ জন সং’ক্রা’মিত হয়েছেন এবং দু’জন মা’রা গেছেন।




মসজিদ কমপ্লেক্সটি পরিচালনায় নিয়োজিত মুসলিম কমিটি জানিয়েছে (ওয়াকফ),
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের উত্সব শেষে পবিত্র মসজিদটির বাইরে অংশে প্রার্থনার উপর
নিষেধাজ্ঞা অপসারণ করা হবে। পবিত্র মাসের রমজানের শেষের দিকে এ অংশ চিহ্নিত করা হবে।
গতকাল প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় ওই কমিটি।
সূত্র : এশিয়া নিউজ ডট ইট




ইন্টারনেটের সমস্যা বাড়িতে। এ দিকে ল’কডা’উনে অনলাইন ক্লাস না করতে পারলে
পিছিয়ে পড়তে হবে। ভাল নেটওয়ার্ক বা হাইস্পিড ইন্টারনেট পেতে তাই বাড়ি থেকে
এক কলোমিটার পথ হঁটে, পাহারের উপর একটা উঁচু গাছের মগডালে চড়ে বসেন যুবক।
উঁচু গাছের মগডালে ঝুলে ৩ ঘণ্টা করে নিয়মিত অনলাইন ক্লাস করছেন তিনি।
এক হাতে ‘শ’ক্ত করে গাছের ডাল আঁকড়ে ধরে অন্য হাতে স্মার্টফোনে অনলাইন ক্লাস করছেন ওই যুবক।
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মেঙ্গালুরুর বক্কালা গ্রামের শিরিষ তালুক অঞ্চলে।
জানা গেছে, শিরিষ তালুকের বাসিন্দা স্নাতকোত্তরের (পোস্ট গ্রাজুয়েট) এক ছাত্র শ্রীরাম




হেজ এভাবেই ঝুঁ’কি নিয়ে প্রতিদিন অনলাইন ক্লাস করছেন।শ্রীরাম জানিয়েছেন,
ইন্টারনেটের ভাল সিগন্যাল পাওয়ার জন্য তাকে ওই গাছের উপর উঠতে হয়।
প্রতিদিন তিনটি করে ক্লাস করতে হয়। ক্লাস শুরু হয় সকাল থেকে বেলা ১০ টা পর্যন্ত।
ফের বেলা ৩টা থেকে আর একটা ক্লাস শুরু হয়। দুপুরে রোদে গাছে উঠে ক্লাস করা
খুবই কষ্টকর। তবুও কোনও উপায় নেই।দুপুরের গরম সহ্য করে না হয় ৩ ঘণ্টা ক্লাস করে
নিচ্ছেন শ্রীরাম। কিন্তু বর্ষাকালে বৃষ্টি নামলে কীভাবে নিয়মিত অনলাইন ক্লাস করবেন,
তা নিয়ে এখন থেকেই দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ওই যুবক।




শ্রীরাম হেজ-এর এই একাগ্রতা ও আগ্রহ দেখে এসডিএম কলেজের কর্তৃপক্ষরা বাহবা
জানিয়েছেন। ইচ্ছে থাকলেই যে সমস্ত বাধা কাটানো যায় তা প্রমান করে দিলেন
কর্নাটকের এই গ্রামের ছাত্র। ক’রোনায় ১০৯ সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশির প্রাণ’হা’নি,
সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আ’শ’ঙ্কা বি’শ্বজুড়ে মহা’মারী আ’কারে ছড়িয়ে পড়া
ক’রোনা’ভাই’রাস সৌদি আরবেও হানা দিয়েছে। মহা’মারি ক’রোনাভাই’রাসে আ’ক্রা’ন্ত হয়ে
সৌদি আরবে এখন পর্যন্ত ১০৯ বাংলাদেশির মৃ”ত্যু হয়েছে। বাংলাদেশ দূতাবাস
এই তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়াও আরো তিন হাজার সাতশ বাংলাদেশির আ’ক্রান্ত হওয়ার খবর
দূতাবাসকে নিশ্চিত করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।




সৌদিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম জানিয়েছেন,
সর্বশেষ প্রায় এক মাস আগে সৌদি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তারা মা”রা যাওয়া ও আ’ক্রান্ত
বাংলাদেশিদের তথ্য পেয়েছেন। কর্মকর্তারা বলছেন, সৌদি আরবে থাকা বাংলাদেশি শ্রমিকরা মূলত
ক্যাম্পে থাকে। সে কারণে তাদের মধ্যে আক্রা’ন্তের হার বেশি বলে মনে করছেন তারা।
ক’রোনা’ভা’ইরাসে আ’ক্রান্ত হয়ে দেশটিতে প্রথম বাংলাদেশি মা”রা যান গত ২৪ মার্চ।




নতুন আক্রা’ন্তের সংখ্যা জানা গেলে আ’ক্রান্ত ও মা”রা যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা
আরো অনেক বেশি হতে পারে বলে মনে করছেন দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, সৌদি আরবও করোনা হানায় বিপর্যস্ত। দেশটিতে ৫৭ হাজার তিনশ ৪৫ জন
ক’রোনায় আ’ক্রান্ত হয়েছেন। আর মা”রা গেছেন তিনশ ২০ জন। আ’ক্রা’ন্ত হওয়ার পর
সুস্থ হয়েছেন ২৮ হাজার সাতশ ৪৭ জন।
সূত্র: ওয়ার্ল্ডওমিটার, বিবিসি বাংলা।