বাড়ি তার লালমনিরহাটের নাটারবাড়ী এলাকায়। একে একে নয়টি বিয়ে করায় এলাকায় তাকে বিয়ে
পাগল হবি মেম্বার নামেই সবাই চেনে। সম্প্রতি সেই হবি মেম্বার দশম বিয়ে করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
আর এতেই বেঁকে বসেন তার বাকি স্ত্রী’রা। বিয়ে ঠেকাতে একজোট হন তারা। অবশেষে স্ত্রী’দের




তোপের মুখে পড়ে আড়াই মাস ধরে ঘর ছাড়া তিনি। ৭০ বছর বয়সী হবি মেম্বার বলেন, শখের বসে নয়
বরং ঝগড়া আর বউয়ের অ’সুস্থতায় বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছি আমি। চারটি বউ আমাকে তালাক দিয়েছে।
একটা বউ মা’রা গেছে। বর্তমানে চারটা (বউ) আছে। দুইটা স্ত্রী’র আচরণ খুব ভালো।




আমি ইউপি মেম্বার ছিলাম। দশম বিয়ের অজুহাতে স্ত্রী’ ও ২০ সন্তান অবস্থান নেয়ায় আমি এখন বাড়ি ছাড়া।
আমা’র জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। এ জন্য আমি আত্মগো’পনে আছি। তিনি আরো বলেন,
প্রথম বিয়ে করেছিলাম ১৯৭৬ সালে এবং শেষ বিয়ে করি ২০১২ সালে। শেষ বিয়েটা করতাম না যদি




আগের বউটার ব্যবহার ভালো থাকতো। ১০ম বিয়ের চেষ্টার কথা অস্বীকার করে হবি মেম্বার বলেন,
জমিজমা লিখে নিতে সব মিথ্যা অ’ভিযোগ দিচ্ছেন স্ত্রী’ ও সন্তানরা। ছে’লেদের বি’ভ্রান্ত করে রহিমা
খাতুন আর আম্বিয়া আমা’র বি’রুদ্ধে এসব বলতেছে।




তার স্ত্রী’রা নিজেরাও জানেন না কে কততম স্ত্রী’। তার স্ত্রী’রা এ সমস্যার সমাধান চান এবং আগের
মতো ভালো’ভাবে থাকতে চান। এ নিয়ে তারা পু’লিশের স্ম’রণাপন্নও হয়েছেন। এক স্ত্রী’ বলেন,
ওই বুড়ো মানুষটাকে (স্বামী) নিয়ে আগের পরিবেশে ফিরতে চাই। আরেক স্ত্রী’ বলেন, ছে’লেকে




বলে বুড়োর (স্বামী হাবিবুর রহমান হবি) ভালোর জন্য চেষ্টা করি। কিন্তু সে আমাদের কথা শুনতে রাজি নয়।
বলে বুড়োর (স্বামী হাবিবুর রহমান হবি) ভালোর জন্য চেষ্টা করি। কিন্তু সে আমাদের কথা শুনতে রাজি নয়।







