ভিডিও করতে গিয়ে দ্বিতীয় হুগলি সেতু থেকে গঙ্গা নদীতে ঝাঁ’প দেওয়ার সময় ত’লি’য়ে গেলেন এক যুবক। পাঁচ বন্ধু মিলে ‘ফানি ভিডিও’ তৈরি করার পরিকল্পনা করেন। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী রোববার (৭ ফেব্রুয়ারি) মোটরবাইকে করে তারা দ্বিতীয় হুগলি সেতুর ওপর পৌঁছে যান।




সেলফি নেওয়ার পর, মোবাইলের ভিডিও ক্যামেরা চালু করে দুই যুবক সেখান থেকে ঝাঁ’পও দেন গঙ্গায়। তাদের মধ্যে একজন গঙ্গার স্রোতে ত’লি’য়ে যান। এর মধ্যে একজনকে উ’দ্ধার করা হয়েছে। জানা গেছে, তারা সবাই তিলজলার বাসিন্দা।




পুলিশ জানায়, যে দুই তরুণ ঝাঁ’প দেন, তাদের একজন টাস্তগির আলম এবং অপরজন জাকির সর্দার। পরে, ডুবুরি নামিয়ে ২৩ বছরের আলমকে উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু জাকিরের এখনও খোঁজ মেলেনি।




এ ঘটনায় হেস্টিংস থানায় অ’ভিযো’গ করেছে জাকিরের বাবা। অ’ভিযো’গের ভিত্তিতে ইতোমধ্যে তদ’ন্ত শুরু হয়েছে। ওই দু’জন তলিয়ে যাওয়ায় বাকিরা নদীতে আর ঝাঁ’প দেননি। প্রত্যেকেই সাঁতার জানতেন বলে জানা গেছে। এই ঘটনার নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কি না, তা ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।




নজরদারি এড়িয়ে তারা কী ভাবে দ্বিতীয় হুগলি সেতু থেকে ঝাঁ’প দিলেন সে প্রশ্ন উঠছে। এ জন্য সেতুর সিসি ক্যামেরা ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।




নেপালে সার রপ্তানিতে বাংলাদেশকে ট্রানজিট দিল ভারত
রেলপথে নেপালে সার রপ্তানিতে বাংলাদেশকে ট্রানজিট সুবিধা দিয়েছে ভারত। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার রহনপুর ও ভারতের সিঙ্গাবাদ রেলপথ দিয়ে এই ট্রানজিট সুবিধা দেয়ার কথা জানিয়েছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন।




ভারতীয় হাইকমিশন থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি চুক্তির অধীনে বাংলাদেশ থেকে নেপালে পণ্য রপ্তানি করা হয়।




এছাড়া অন্যান্য দেশ থেকে নেপালের আমদানি করা পণ্যগুলো ভারতীয় অঞ্চলের মধ্য দিয়ে ‘ট্র্যাফিক ইন ট্রানজিট’ হিসেবে পরিবহন করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নেপালের সঙ্গে রপ্তানি ও স্থলবাণিজ্যের জন্য বাংলাদেশকে বিশেষভাবে ট্রানজিট সুবিধা দিয়ে আসছে ভারত।




রেলপথে ট্র্যাফিক ইন ট্রানজিট মূলত দুটি ভারত-বাংলাদেশ ক্রসিং পয়েন্ট, রহনপুর (বাংলাদেশ)-সিঙ্গাবাদ (ভারত) এবং বিরল (বাংলাদেশ)-রাধিকাপুর (ভারত) রেলপথ হয়ে পরিবহন করা হয়। উল্লেখ্য, গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর




নেপালে রপ্তানির জন্য কাফকো থেকে ৫০ হাজার টন গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১০৯ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮১২ টাকায় কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেয় সরকার। গত ৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ রেলওয়ে নেপালে রপ্তানি করা সারবোঝাই প্রথম ট্রেনটি ভারতীয় রেলওয়ের কাছে হস্তান্তর করে।







