কক্সবাজারে পৃথক অ’ভিযানে ১৪ লাখ ই’য়াবা, পৌন ২ কোটি টাকাসহ ৪ জনকে আ’টক করেছে পু’লিশ। এরমধ্যে মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডী ঘাট থেকে সমুদ্র পথে পা’চার হয়ে আসা ৭ বস্তা




ভর্তি ১৪ লাখ ‘ই’য়াবা উ’দ্ধার করে জে’লা গোয়েন্দা (ডিবি) পু’লিশের সদস্যরা। এসময় আ’টক করা হয়েছে ২ জনকে। জব্দ করা হয়েছে পা’চার কাজে ব্যবহৃত ট্রলারটিও। ওই অ’ভিযানের সূত্র ধ’রে সন্ধ্যায় আ’টক এক জনের বাড়ি থেকে নগদ ১ কোটি ৭০ লাখ ৬৮ হাজার ৫ শত টাকা উ’দ্ধার করা হয়। এসময় আ’টক করা হয় ২ জনকে।




আ’টককৃতরা হলেন- কক্সবাজার পৌরসভার উত্তর নুনিয়ার ছড়া মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মো. জহিরুল ইসলাম ফারুক (৩৭), একই এলাকার মো. মোজ্জাফরের ছেলে মো. নুরুল ইসলাম বাবু (৫৫), ফারুকের শাশুড় আবুল হোসেনের ছেলে আবুল কালাম (৫৫) ও আবুল কালামের ছেলে শেখ আবদুল্লাহ (২০)।




কক্সবাজারের পু’লিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান জা’নান, গো’পন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পু’লিশের একটি টিম জে’লের ছদ্মবেশে অ’ভিযান শুরু করে। অ’ভিযানে চৌফলদন্ডী ঘাটের কাছাকাছি সমুদ্রে একটি ট্রলার থেকে ৭ টি বস্তায় ১৪ লাখ ই’য়াবা উ’দ্ধার করা হয়। এসময় আ’টক করা হয় ফারুক ও বাবুকে। পরে ২ জনের দেয়ার তথ্যের




ভিত্তিতে পু’লিশের এক দল উত্তর নুনিয়ারছড়ায় আবারো অ’ভিযান চালায়। অ’ভিযানে ২ টি বস্তায় পাওয়া যায় ১ কোটি ৭০ লাখ ৬৮ হাজার ৫০০ টাকাসহ বিভিন্ন চুক্তিপত্র, ব্যাংকের চেক। এসময় ফারুকের শ্বশুর ও শ্যালককে আ’টক করা হয়।




পু’লিশ সুপার এ চালানটি কক্সবাজারের সর্ববৃহৎ ই’য়াবার চালান উল্লেখ করে বলেন, ফারুক ফিশিং ট্রলারের আড়ালে মা’দকের ব্যবসায় জড়িত। ফারুকের মতো বেশ কিছু মা’দক ব্যবসায়ীর সন্ধান পেয়েছে পু’লিশ। এরা শ’ক্তিশালী সিন্ডিকেট গঠন করে নানা কৌশলে ই’য়াবা কারবার চালাচ্ছে। পু’লিশের গোয়েন্দা ইউনিট এ




ব্যবসায়ীদের নজরদারিতে রেখেছে। এ রকম ৮০ জনের একটি তালিকা তৈরি করে পু’লিশ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জা’নান তিনি। পু’লিশ সুপার আরও জা’নান, ই’য়াবা ও টাকা উ’দ্ধার পৃথক ঘ’টনা। তাই পৃথক আ’ইনে এ মা’মলা দা’য়ের করা হবে। এতে জড়িত আরও অনেকের নাম পাওয়া গেছে। যাদের বি’রুদ্ধে তদ’ন্তপূর্বক ব্যব’স্থা গ্রহণ করা হবে।







