বঙ্গব’ন্ধুকে হ’ত্যার পর অবৈ’ধভাবে ক্ষ’মতা দখল করে জিয়াউর রহমান মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার হরণের পাশাপাশি বেঁ’চে থাকার অধিকারও কেড়ে নিয়েছিল বলে মন্তব্য ক’রেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।




সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে ডিজিটাল পদ্ধতিতে মু’ক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন করে তিনি এ মন্তব্য করেন। সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে ওসমানী স্মৃ’তি মি’লনায়তনে মু’ক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে প্রদানের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।




এ সময় মু’ক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ১২ থেকে ২০ হাজার টাকা করা হচ্ছে বলে জা’নান প্রধানমন্ত্রী। তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে জিটুপি পদ্ধতিতে টাকা সরাসরি যাবে বলেও জা’নান তিনি।








প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের ত্যা’গ আর একাগ্রতায় একাত্তরে গর্জে উঠেছিল পরাধীন বাংলা, স্বাধীনতার জন্য যারা বুক পেতে দিয়েছিলেন ব’ন্দুকের নলে সেই বীর মু’ক্তিযোদ্ধারাই স্বাধীন দেশের স্রষ্টা। সেই বীরদের ৯৬ সাল থেকে ভাতা দিয়ে সম্মানিত করে আ’সছে সরকার।




প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মু’ক্তিযোদ্ধাদের ক’ল্যাণে কাজ শুরু করলেও জাতির পিতাকে হ’ত্যার পর ক্ষ’মতাগ্রহণকারীরা সব চেতনা নস্যাৎ করেছিল। শুধু তাই নয় মানুষের ভোটের অধিকার ও ভাতের অধিকারও




কেড়ে নিয়েছিল। মু’ক্তিযোদ্ধাদের ক’ল্যাণে সরকারের বিভিন্ন উদ্যো’গ তুলে ধ’রেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, শিগগিরই এই ভাতা ১২-২০ হাজার টাকায় উন্নীত করা হবে। মু’ক্তিযোদ্ধারা কষ্ট করে থাকবে, আমি থাকা অব’স্থায়




এটা হতে পারে না। গণভবন থেকে বাংলাদেশ মু’ক্তিযোদ্ধা ক’ল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের ৬৬তম সভায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বোর্ডের অন্য সদস্যরা। সভায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বোর্ডের অন্য সদস্যরা।







