নবজাতকের পিতৃপরিচয়ের দা’বিতে আ’দালতে মা’মলা হয়েছে। তবে এই মা’মলার আ’সামি করা হয়েছে সুমন নামের এক যুবককে এবং তার বাবাকে। অর্থাৎ সন্তানের পিতৃপরিচয়ের দা’বিতে বাবা-ছে’লে দুজনের নামেই মা’মলা




করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজে’লায় এ ঘ’টনা ঘ’টে। জা’না যায়, গত ৭ ফ্রেব্রুয়ারি উপজে’লার সুবিল গ্রামে এক মাদরাসাছা’ত্রী একটি কন্যাসন্তান জ’ন্ম দিয়েছে। নবজাতক ওই সন্তানের




পিতৃপরিচয়ের দা’বিতে কুমিল্লা নারী ও শি’শু নি’র্যা’তন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক জাহিদুল করিমের আ’দালতে এ মা’মলা ক’রেছেন মাদরাসাছা’ত্রীর মা নেহারা বেগম। এই মা’মলায় ওই এলাকার সুমন মিয়া (২৩) নামে এক যুবককে আ’সামি করা হয়েছে। একই স’ঙ্গে তার বাবা ধন মিয়া খাজা এবং চাচাতো ভাই মো. ইমনও এই




মা’মলার আ’সামি। মা’মলা সূত্রে জা’না যায়, বিয়ের প্রলো’ভন দেখিয়ে সুমন ওই মাদরাসাছা’ত্রীর স’ঙ্গে একাধিকবার শা’রীরিক স’ম্পর্কে জড়ায়। একপর্যায়ে ওই ছা’ত্রী অ’ন্তঃস’ত্ত্বা হয়ে প’ড়ে। এ সময় সুমনকে বিয়ের কথা বললে তিনি




বিয়ের আশ্বা’স দেন। তবে পরে সুমন অন্যত্র বিয়ে করেন। এদিকে ওই ছা’ত্রী গত ৭ ফেব্রুয়ারি একটি সন্তান জ’ন্ম দেয়। এখন সুমন তার সন্তানকে অস্বী’কার করছেন। ভুক্তভোগী মাদরাসাছা’ত্রী জা’নায়, গত তিন বছর ধ’রে প্রে’মের




স’ম্পর্ক চলে আসছিল তাদের। অ’ন্তঃস’ত্ত্বা হওয়ার পরও সুমন তাকে বিয়ে করবে বলে আশ্বা’স দেন। এখন সুমন অন্যত্র বিয়ে ক’রেছেন এবং তার এই সন্তানকে স্বী’কার করছেন না। অ’ভিযু’ক্ত সুমনের মা জা’নান, এ বিষয়ে তিনি কিছু জা’নেন না। সুমন এখন কোথায় থাকে তা-ও কেউ জানে না।




মাদরাসাছা’ত্রীর বাবা-মা জা’নান, আম’রা যখন জানতে পেরেছি তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল। এখন আম’রা তার বি’রুদ্ধে এ ঘ’টনায় কুমিল্লা বিজ্ঞ নারী ও শি’শু নি’র্যা’তন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ মা’মলা দা’য়ের করেছি। আম’রা আ’ইনি ব্যব’স্থার মাধ্যমে এর সুবিচার কামনা করছি।







