সরকারি চাকুরির বয়স ৩৫ করার দা’বিতে গতকাল শাহবাগে সাধারণ ছাত্র পরিষদ মানব’ন্ধন ও বি’ক্ষোভ সমাবেশ ক’র্মসূচি পা’লন করে। এ সময় এক নারী আ’ন্দোলনকারীর স্প’র্শকাতর স্থান ধ’রে পু’লিশের টেনে-হিঁচড়ে




গ্রে’ফতারের দৃ’শ্যে স’মালোচনার ঝ’ড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ফলে আবারো আ’ন্দোলনকারীদের প্রতি পু’লিশের অ’পেশাদারিত্ব ও অসভ্যতামির বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। অনেকেরই প্রশ্ন, আন্দোলনকারীকে




পু’লিশ গ্রে’ফতার ক’রতেই পারে। এটা অস্বা’ভাবিক কিছু নয়। কিন্তু একজন পুরুষ পু’লিশ সদস্য একজন নারী আ’ন্দোলনকারীর স্প’র্শকাতর স্থানে ধ’রে জনসম্পুখে টেনে-হিঁচড়ে আ’ট’ক ক’রতে পারেন না। নারীদের আ’ট’ক ক’রতে নারী পু’লিশ সদস্যরা কোথায় ছিল?




সকাল সাড়ে ১০টার পর আ’ন্দোলনরতরা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অ’ভিমুখে যাত্রা শুরু করে। পথে পথে কয়েক বার পু’লিশি বাঁ’ধা উপেক্ষা করেও আ’ন্দোলনকারীরা সামনে যেতে থাকে। বাংলামোটর পর্যন্ত পৌঁছালে হ’ঠাৎ মা’রমুখী




হয়ে প’ড়ে পু’লিশ। তাদের লা’ঠিপে’টায় ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় আ’ন্দোলনকারীরা। গ্রে’ফতার হন ২৫জন। ধৃতদের মধ্যে ওই নারী আ’ন্দোলনকারীকে আ’ট’কের ছবি মুহূ’র্তেই ছ’ড়িয়ে প’ড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছবিতে দেখা যায়, ওই নারী আ’ন্দোলকারী বোরকা ও হিজাব পরে আ’ন্দোলনে অংশ নেন। মানব’ন্ধনে অংশগ্রহণের পূর্বে জাতীয় জাদুঘরের




সামনে ব’ন্ধুদের সাথে হিজাব পরা অব’স্থায় গ্রুপ ছবি তোলেন সেই নারী। তবে বাংলামোটরে মিছিলের মধ্য থেকে পু’লিশ তার বুকে হাত দিয়ে হিজাব ও বোরকা টেনে জো’র করে গ্রে’ফতারের চেষ্টা করছে। নারীটি প্রা’ণপণ চেষ্টা




করছে পু’লিশের হাত থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে। এ সময় তাকে পু’লিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন তার সহপাঠীরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারাও ব্য’র্থ হন। পু’লিশের এমন বেহায়াপনায় ক্ষুদ্ধ আ’ন্দোলনে




অংশগ্রহণকারীরা। তারা এ ঘ’টনার তীব্র নি’ন্দা জা’নান এবং ওই পু’লিশ সদস্যের বিচার দা’বি করেন। মুহূ’র্তে ভে’ঙে পড়তে পারে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ, ঝুঁ’কিতে ৪০ কোটি মানুষ প্রা’ণঘাতী করো’না ভাই’রাসের মধ্যেই প্রতিবেশী ভা’রতের স’ঙ্গে যু’দ্ধ উত্তে’জনার পর এ বার প্রকৃতির রোষানলে পড়েছে শি জিন পিং এর দেশ চীন।




ভ’য়াবহ ব’ন্যায় যে কোনো মুহূ’র্তে ভে’ঙে পড়তে পারে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ। ভ’য়ানক বিপজ্জনক অব’স্থায় রয়েছে। এই বাঁধ ভে’ঙে গেলে চীনের ৪০ কোটিরও বেশি মানুষ ভ’য়ানক ঝুঁ’কির মধ্যে পড়বে। এদিকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাঁধ চীনের ‘থ্রি জর্জেস’। এই বাঁধের কাছে এরই মধ্যে ব’ন্যা সত’র্কতা জা’রি করা হয়েছে। এখানেই তৈরি হয়েছে বিশ্বের




বৃহত্তম পানি বিদ্যুৎ প্রকল্প। কিন্তু, বর্ষার শুরুতেই আকাশ যে ভা’রী গর্জন শুরু করেছে, সেই স’ঙ্গে বর্ষণও, তাতে আর কয়েক সপ্তাহ বর্ষণের এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে চীনের পক্ষে প’রিস্থিতি সামাল দেওয়া মুশকিল হয়ে পড়বে। দু-তিন লাখ নয়। এক কোটিও নয়।




৪০ কোটি মানুষ! এক স’ঙ্গে এত মানুষের রাখার মতো স্থানসঙ্কুলান হবে কী’’ করে তা নিয়ে স্থা’নীয় প্রশা’সনের ঘুম ছুটেছে। এর মধ্যে যদি আবার বিপজ্জনক অব’স্থায় থাকা থ্রি জর্জেস বাঁধ ভাঙে, তাহলে প’রিস্থিতি সামাল দেওয়া চীনের পক্ষে মুশকিলই হবে।







