তার কাছে প্রতারিত হয়ে সর্বস্বান্ত হওয়া এক ত’রু’ণী’র মা”ম”লা”র প্রেক্ষিতে বুধবার (২০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত
৪টার দিকে সুনামগঞ্জ জে’লার জগন্নাথপুর উ’পজে’লার ঘোষগাঁও (কোনাপাড়া) গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে
জগন্নাথপুর থা”না পু”লি”শে”র সহযোগিতায় তাকে গ্রে”ফ”তা”র করে বিশ্বনাথ থা”না পু”লি”শ। তিনি ওই গ্রামের
মৃ”ত আবদুল কুদ্দুছের ছেলে। গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর সিলেটের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যা’জিস্ট্রে’ট আ”দা”ল”ত-৩
এ ইমাম হোসেনকে প্রধান অ’ভি’যু’ক্ত করে ৫ জনের বি”রু”দ্ধে মা”ম”লা করেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উ’পজে’লার
ভাদেশ্বর গ্রামের ক্ষ’তিগ্রস্ত ওই ত’রু’ণী। আ”দা”ল”তে”র নির্দে’শে গত ২ জানুয়ারি বিশ্বনাথ থা”না”য় মা”ম”লা রুজু
হয়। মা”ম”লা”র অপর আ”সা”মি”রা হলেন সিলেটের ওসমানী নগরের দিরারাই গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে
বশির উদ্দিন, সুনামগঞ্জে’র জগন্নাথপুর উ’পজে’লার ঘোষগাঁও গ্রামের দুদু মিয়ার ছেলে লেবু মিয়া মিন্টু, তার স্ত্রী
মিনু ও বাওধ’রন গ্রামের মৃ”ত তরমুজ আ’লীর ছেলে রুপন আহমদ। মা”ম”লা”র তদ’ন্তকারী ক’র্মক’র্তা থা”না”র
উ’পপ’রিদর্শক (এস”আই) দেবাশীষ শর্ম্মা জা’নান, ‘পু”লি”শে”র প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ৪টি বিয়ে করেছে বলে
জা’নিয়েছে ইমাম হোসেন। তবে, আমাদের ধারণা তার বিয়ের সংখ্যা ১৫-২০টির মতো হবে। তার মোবাইল ফোন
ঘেঁটে পু”লি”শ অনেক তথ্য ও অ’সং’খ্য মে”য়ে স’ঙ্গে তার ছবি পেয়েছে। সে শতাধিক মেয়ের স”র্ব”না”শ করেছে
বলে ধারণা করছি। তার রিমান্ড চাইবে পু”লি”শ।’ প্র”তা’র’ক ইমাম হোসেনকে গ্রে”ফ”তা”রে’র সত্যতা নি’শ্চিত
করেন থা”না”র ভারপ্রাপ্ত ক’র্মকর্তা (ও’সি) শামীম মুসা। তিনি জা’নান, ‘তাকে বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেটের
আ”দা”ল”তে প্রেরণ করা হয়েছে।