একজন না’রীর জন্য চ’রম বির’ক্ত কারণ হচ্ছে স’হবা’সে তার তৃ’প্ত না হওয়া। অনেক পু’রুষই তার
আ’নন্দ চ’রম সুখ দেওয়ার পূর্বেই তার বী’র্যপাত হয়ে যায়।যার কারণে তার স্ত্রী অপূর্ণ তৃ’প্তি বোধ থেকে
যায়। যার কারণে তাদের মেজাজ বিগড়ে যায়। তাই স্বা’মীর সাথে অনেক সময় ভালো আচরণ ক’রতে
পারে না। যার ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে। স্ত্রীরও পরপরুষের প্রতি আ’কৃষ্ট হয়। তাই
পরপু’রুষকেই দিয়েই নিজেকে পরিতৃ’প্ত ক’রতে চাই। তাই প্রত্যেক স্বা’মীরও উচিত নিজে’র আ’নন্দ
চ’রম সুখ দেওয়া। অনেক পু’রুষই প’র্যাপ্ত যৌ’ন জ্ঞানের অভাবে আ’নন্দ চ’রম সুখ দিতে পারেন না।
আজকের পোস্ট এ পড়ুন কীভাবে না’রীকে দ্রুত অধিক তৃ’প্তি দেওয়া যাবে নিজে’র যৌ’ন দূ’র্বলতা
থাকার পরও।নিচে আপনার ডক্টরের পক্ষ থেকে টিসগুলো দেওয়া হল:
* স্প’র্শকাতর স্থানে যেমন গাল, ঠোঁট, কান, গ’লায় ঘন ঘন চুম্বন করুন। আপনার নিঃশ্বা’সের শব্দ যেন
তাঁর কানে শোনা যায়।* আপনার স’ঙ্গিনীর উরুতে ঘর্ষণ করুন।* স’ঙ্গমের পূর্বে ফোরপ্লে এবং স্প’র্শকাতর
অ’ঙ্গে ও যৌ’নাঙ্গে কামাদ্রিভাবে আলতোভাবে আদর করুন।* যৌ’নাঙ্গে মর্দনের ফলে না’রী দ্রুত
উ’ত্তেজিত হয়।
* না’রীর দে’হের স্প’র্শকাতর অ’ঙ্গগু’লি মর্দন করুন।* যো’নিতে আঙ্গুল প্রবেশ করিয়ে ঘর্ষণ ক’রুণ।*
যো’নিতে দুই ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে ঘর্ষণ ক’রুণ।স্বা’মী-স্ত্রীর যে ১০ ভু’লে স’ন্তান হয়না সারাজীবন !
বিবাহবয়স বাড়ার স’ঙ্গে না’রীর স’ন্তান ধারণ ক্ষ’মতা প্রাকৃতিকভাবেই খানিকটা কমে আসে। শুধু তা-ই
নয়, জীবনযাপনের আরো কিছু বি’ষয় স’ন্তান ধারণক্ষ’মতাকে কমিয়ে দেয়। চলুন বি’স্তারিত জে’নে নিন_
১. অতিরি’ক্ত ওজন- অতিরি’ক্ত ওজন স’ন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ। এটি শ’রীরের হরমোনের
মাত্রাকে প্র’ভাবিত করে এবং না’রীর স’ন্তান ধারণ ক্ষ’মতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে না’রীর
জরায়ুর কার্যক্ষ’মতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গ’বেষ’ণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব না’রী
ওজনাধিক্যের স’মস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন স’মস্যায় আ’ক্রান্ত হন এবং তাঁদের স’ন্তান
জ’ন্ম’দানের ক্ষ’মতা কমে যায়। ২. রুগ্ন শ’রীর- অতিরি’ক্ত ওজন যেমন স’ন্তান ধারণ ক্ষ’মতা হ্রাস করে,
তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষ’তিকর। বেশি চিকন হলে না’রীর দে’হে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব
হয়। এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়’ন্ত্রণ করে। শ’রীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচ’ক্রের স’মস্যা হয়। তাই
গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রাখু’ন। সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের
মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখু’ন। এটি না’রীর ব’ন্ধ্যত্ব দূ’র ক’রতে সাহায্য করে। ৩. বয়স বেশি হওয়া- যখন
না’রীর ঋতুচ’ক্র স্বা’ভাবিকভাবে ব’ন্ধ হয়ে যায়, তখন সে আর স’ন্তান ধারণ Child capacity ক’রতে পারে
না। ঋতুচ’ক্র একবারে ব’ন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজে’র ঠিক আগের পর্যায়ে
শ’রীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে
পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই
পেরিমেনোপজ হতে পারে। তাই অধিকাংশ চিকি’ৎসকের মতে, ৩৫ বছরের আগে স’ন্তান নেওয়া উচিত।
এর পরে স’ন্তান ধারণক্ষ’মতা ক’ঠিন হয়ে প’ড়ে।