বৈশ্বি’ক মানবাধিকারের এক প্র’তিবেদনে মা’র্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন চীনের বি’রুদ্ধে
গণহ’ত্যার দা’বি ক’রেছেন।জিনজিয়াং প্রদেশে সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলমানদের নির্বিচারে গণহ’ত্যা
ও মানবতার চরম লঙ্ঘনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে চীন। প্র’তিবেদনে জা’নানো হয়, ১০ লাখেরও বেশি
বেসামরিক ব্য’ক্তিকে নির্বিচারে বন্দি করেছে দেশটির সরকার। নারীদের ব’ন্ধ্যা, গণধ’র্ষণ, নি’র্যাতন,
বাধ্যতামূলক শ্রম আদায়, ধ’র্মীয়, বাক ও চলাচলের স্বাধীনতায় ক’ঠোর বিধিনি’ষেধও আরোপ করা
হয়েছে। প্রধানত উইঘুর মুসলমান এবং অন্যান্য নৃতাত্ত্বিক ও ধ’র্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর বছরজুড়ে
গণহ’ত্যা ও মানবতাবিরো’ধী অপরাধ করে আ’সছে চীন। ওয়াশিংটন ডিসিতে এক সংবাদ সম্মেলনে
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন বলেন, ‘বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চল থেকে পাওয়া এসব তথ্য বলে
দিচ্ছে, মানবাধিকার অব্যা’হতভাবে ভুল পথে চলে যাচ্ছে। মানবাধিকার র’ক্ষায় আমাদের কূটনীতির
সব উপায় ব্যবহার করা হবে এবং দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা হবে।’ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় মানবাধিকার অনুশীলনের উপর দেশভিত্তিক প্র’তিবেদন ২০২০ (কান্ট্রি রিপোর্টস অন
হিউম্যান রাইটস প্রাকটিসেস) প্র’কাশ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের আ’ইন অনুযায়ী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতি
বছর মানবাধিকার অনুশীলনের অবস্থা তুলে ধ’রে দেশভিত্তিক বার্ষিক প্র’তিবেদন প্র’কাশ করে থাকে।
এই প্র’তিবেদন তৈরিতে জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা এবং তৎপরবর্তী মানবাধিকার
চুক্তি সমূহে নির্দে’শিত পথ অনুসরণ করা হয়, তবে দেশভিত্তিক এই প্র’তিবেদনে কোন ধ’রনের আ’ইনি
সিদ্ধা’ন্ত দেয়া হয় না, কিংবা বিশ্বের দেশগুলোর জন্য অব’স্থান ভিত্তিক কোন তালিকা তৈরি করা হয় না
কিংবা আদর্শমান অর্জনে ব্য’র্থ হয়েছে কিনা তা ঘোষণা করা হয় না।