বহুল আলােচিত বসুরহাট পৌরসভার মেয়র, স্থা’নীয় আওয়ামী লীগের নেতা এবং আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই কাদের মির্জা আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যা’গ
ক’রেছেন। আজ ফেসবুক লাইভে এসে তিনি তার পদত্যা’গে র কথা জা’নান। হ’ঠাৎ করে কেনো
তিনি পদত্যা’গে র ঘোষণা দিলেন এ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নানা রকম গু’ঞ্জন রয়েছে। তবে
একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নি’শ্চিত করেছে, সরকারের হাইকমান্ডের নির্দে’শেই তিনি পদত্যা’গে বাধ্য
হয়েছেন। সেচ্ছায় পদত্যা’গ না করলে তার বি’রু’দ্ধে দলীয় শৃ’ঙ্খ’লা ভ’ঙ্গের অ’ভিযো’গে ব্যব’স্থা
গ্রহণ করা হতো এবং দল থেকে তিনি বহি’স্কৃত হতে পারতেন। এ কারণেই বহি’ষ্কার এড়াতে তিনি
পদত্যা’গ ক’রেছেন বলে একাধিক সূত্র নি’শ্চিত করেছে। সংশ্লি’ষ্ট সূত্রগুলো জা’নায়, এর আগেই
নোয়াখালী আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের কে’ন্দ্রীয় কমিটির কাছে চিঠি দিয়ে কাদের
মির্জাকে সকল দায়িত্ব থেকে অব্যা’হতি দিতে সুপারিশ করা হয়েছিল। পরে সেই জায়গা থেকে
নোয়াখালী জে’লা আওয়ামী লীগ সরে আসে এবং তারা সেই সময় বলে যে, এটি কে’ন্দ্রীয় নীতিনির্ধারকরা
সিদ্ধা’ন্ত নেবেন। এরপর কাদের মির্জা তার ভাইকে এবং তার ভাইয়ের সহধ’র্মিনীকে নিয়ে
সমা’লো’চনামূলক বক্তব্য রেখে রাজনীতিতে নতুন বিত’র্ক সৃষ্টি করে। এটিকে আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক অত্যান্ত বিব্রতকর প’রিস্থিতির মধ্যে প’ড়েন। বিষয়টি দলেন নীতিনির্ধারক মহলে
আলোচনার পর কাদের মির্জাকে আপাতত আওয়ামী লীগের সমস্ত পদ এবং দায়িত্ব থেকে সড়িয়ে
দেয়ার সিদ্ধা’ন্ত হয়। এই বার্তাটি কাদের মির্জার কাছে জা’নিয়ে দেয়া হয়। এই বার্তার প্রতিপা’লন
না করলে তার বি’রু’দ্ধে শৃ’ঙ্খলা ভ”ঙ্গের অ’ভিযো’গে ব্যব’স্থা নেয়া হবে এমন স্পষ্ট সত’র্ক বার্তাও
কাদের মির্জাকে দেয়া হয়েছে বলে একাধিক সূত্র নি’শ্চিত করেছে। আর এ কারণেই তিনি সেচ্ছায়
পদত্যা’গে র করলেন বলে জা’না গেছে। অন্য একটি সূত্র অবশ্য বলেছে যে, দলের হাইকমন্ডের
নির্দে’শ নয় বরং নোয়াখালীর রাজনীতিতে কো’ণঠা’সা হওয়ার কারণেই কাদের মির্জার এটি একটি
রাজনৈতিক চ’মক। এর মাধ্যমে তিনি যেমন নিজে’র জনপ্রিয়তা বাড়াতে চান ঠিক তেমনি দলের
হাইকমন্ডের দৃষ্টি আ’কর্ষণ ক’রতে চেয়েছেন। দলের হাইকমন্ডের দৃষ্টি আ’কর্ষণ ক’রতে চেয়েছেন।