বিয়ের পর নারীদের সাধারণত অনেক শা’রী’রি’ক প’রি’ব’র্ত’ন দেখা দেয়। এ ছাড়া নতুন অব’স্থায় অনেক
কিছু বুঝে উঠতে পারেন না মেয়েরা। তবে বিয়ে ছাড়া গ’র্ভ’ব’তী হওয়ার খবর খুব কমই শোনা যায়। নতুন
খবর হচ্ছে, বাতাসের মাধ্যমে গর্ভবতী হয়েছেন এমন এক দা’বি করে হইচই ফে’লে দিয়েছেন এক নারী।
এরপর এ ঘ’টনার তদ’ন্তে নেমেছে ইন্দোনেশিয়ার পু’লিশ। ২৫ বছর বয়সী সিতি জাইনাহ নামের ওই নারীর
দা’বি, তিনি গর্ভবতী বুঝতে পারার এক ঘণ্টা পর সন্তান জ’ন্ম দিয়েছেন। ভালোবাসা কি আর বয়স মানে?
যখন কাউকে ভালো লে’গে যায়, তখন প্রিয় মানুষটির বয়স কতো সেটা হিসেব কষার অবকাশ থাকে না।
শুধু তাই নয় বিয়ের ক্ষেত্রেও অনেক সময় দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান একটু বেশিই থাকে।
বর্তমানে স্বামী-স্ত্রীর বয়সটা মিলিয়ে দেখলেও আগের দিনে সাত বছরের শি’শুর স’ঙ্গে ৭০ বছরের বুড়োর
বিয়ে হতেও দেখা গেছে।এছাড়া বাবা-মা বা নানা-নানী বা দাদা-দাদীর মধ্যে বয়সের পার্থক্যটা বেশি
থাকতো। কিন্তু তারপরও তারা বেশ সুখেই জীবন কা’টিয়েছেন।তবে স’ম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে,
প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রী মধ্যে যদি বয়সের পার্থক্য খুব বেশি থাকে, তাহলে সেই স’স্পর্ক একবারেই
স্থিতিশীল হয় না। বিশেষজ্ঞরাও মনে করেন, বিয়ের আগে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত? সেটা মিলিয়ে
দেখাটা জ’রুরি।এখন প্রশ্ন আসতে পারে বয়সটা বেশি হলে স’মস্যা কোথায়? ইউনিভার্সিটি অব
কলোরাডোর বিজ্ঞানীদের করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, সম বয়সী অথবা একটু কম বয়সী পাত্রীর
স’ঙ্গে বিয়ে করার পর বৈবাহিক জীবনে সুখের সন্ধান পেয়ে থাকেন ছেলেরা। কিন্তু খুব কম বয়সী মেয়েকে
বিয়ে করলে একেবারেই তা সম্ভব হয় না। মেয়েদের ক্ষেত্রেও একই লক্ষণ দেখা গেছে। তাদের থেকে বেশি
বয়সের কারো স’ঙ্গে বিয়ে হলে প্রথম প্রথম সবকিছু ভালো লাগে। কিন্তু কিছু বছর যাওয়ার পর স’স্পর্কে
ভা’ঙন ধ’রতে শুরু করে। সেই স’ঙ্গে বাড়তে শুরু করে স্ট্রেস এবং মানিসক অবসাদও। গবেষকরা
দেখেছেন, বয়সের পার্থক্য বেশি হলে ৪-৫ বছরের পর থেকে স্বামী-স্ত্রী, উভ’য়ের মধ্যেই সেটিসফ্যাকশন
লেভেল খুব কমে যায়। সেই স’ঙ্গে মতের অমিল হতেও শুরু করে। ফলে স্বা’ভাবিকভাবেই তার প্র’ভাব
পরে স’স্পর্ক এবং শ’রীরের ওপর। শুধু তাই নয়, স্ট্রেসের কারণে শ’রীরও ভাঙতে শুরু করে। সেই স’ঙ্গে
ব্লাড প্রেসারসহ একাধিক ম’রণঘা’তী রোগ এসে বাসা বাঁধে দে’হে। ফলে স’স্পর্কে ফাটল দেখা দেয়।
সমবয়সীদের স’ঙ্গে স’স্পর্ক স্থাপন করলে মনের মিল হওয়ার সম্ভাবনাটা অনের বেড়ে যায়। সেই স’ঙ্গে
সামাজিক এবং পারিবারিক নানা স’মস্যায় চলজলদি সমাধান বার ক’রতেও এমন দম্পতিরা বেশ সক্ষম
হন।এরা দুজনেই কম-বেশি ম্যাচিওরড হন, শুধু তাই নয়, মা’নসিকতায় মিল থাকার কারণে বি’পদে একে
অপরের বড় সাপোর্টার হয়ে দাঁড়াতে পারেন। ফলে ক’ঠিন সময় পেরোতে যেমন কষ্ট হয় না, তেমনি
স’স্পর্কের বাঁধনটাও মজবুত হয়।অন্যদিকে বয়সের পার্থক্য রয়েছে এমন দম্পতিরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
ক’ঠিন সময়ে তাদের স’স্পর্ক দু’র্বল হয়ে প’ড়ে। গবেষণায় আরো দেখা যায়, যেসব দম্পতিদের মধ্যে
বয়সের পার্থক্য খুব কম হয়, তারা যে কোনোও প’রিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধা’ন্ত নিতে পারেন। ফলে জীবন
যু’দ্ধটা অনেক সহজ হয়ে যায়। নিতে পারেন। ফলে জীবন যু’দ্ধটা অনেক সহজ হয়ে যায়।